Monday, February 24, 2014

ইলোরা মামী ১ :মামীর বুকে হাত

১. ভূমিকা ছাড়া কি কাহিনী হয়ঃ
আমার নাম কৃঞ্চ। মামা মামীর সন্তান না থাকায় ছোটবেলা থেকেই মামা মামীর কাছেই থাকি। মামা, বিমল ৪৪ বছরের উদাসীন, মদ্যপ, জুয়াড়ী আর উড়নচন্ডী টাইপের লোক, একটা প্রাইভেট কোম্পানীতে কাজ করে, সাথে টুকটাক ব্যবসা। মামী, ইলোরা ৩৬ বছরের সাধারন আলা-ভোলা সুন্দরী গৃহবধু। এক্কেবারে মডেল বা নায়িকার মত না হলেও এই বয়সেও মামী যথেষ্ট আকর্ষনীয়। গোলগাল চেহারা, ফর্সা রঙ আর মাঝারি উচ্চতার এই রুপবতী মহিলার জীবনে যত সর্বনাশ ডেকে এনেছে তার দুর্দান্ত শরীর। মূল আকর্ষন হল তার বিশাল লোভনীয় একজোড়া স্তন। বড় বড় ডাবের মত মাই গুলা সামলাতে মামী নিজেই হিমসীম খায়। আর্শ্চয ব্যাপার হল, বয়সের কারনে বা সাইজে এত বৃহত হলেও তার ভরাট ডবকা গোলগাল দুধ দুইটা তেমন ঝুলে পড়েনি। আর দশটা সাধারন মহিলার মত মামীও বাসায় ব্রা পরেনা আর প্রায় সময়ই হাতাকাটা স্লিভলেস ব্লাউস পরে। হাটার তালে তালে ডবকা টলমলে দুধ দুইটা সবসময় দুলতে থাকে। মজার বিষয় হল, কোন ব্লাউসই তার বুকের উম্মত্ত দুধ যুগলকে পুরোপুরি ঢেকে রাখতে সক্ষম নয়। তাই সব সময়ই, ব্লাউসের উপর দিয়ে, তার দুই স্তনের মাঝখানের লোভনীয় খাজটা দৃশ্যমান। নিতম্বের কথা কিভাবে বর্ণনা করব আমি বুঝতে পারছি না। এক কথায়, এই মারাত্তক বড় পাছা নিয়ে হাটাচলা করাই তার জন্য এক বিরক্তিকর ব্যাপার। নাভির নিচে শাড়ী পরে হালকা চর্বিওয়ালা ফর্সা পেটের মাঝে সুগভীর নাভি আর ঢেউ খেলানো পাছার দুলুনী দিয়ে মামী যখন হেটে যায়, দূর্বল হার্টের যে কেউ তখন স্ট্রোক করতে বাধ্য। কে জানত, এই অবাধ্য যৌন আবেদনময় শরীরটাই তার জন্য কাল হয়ে দাঁড়াবে। সর্বদা পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়-স্বজন সকলের লোলুপ দৃষ্টি যেন তার নরম তুলতুলে দেহটাকে কাচা গিলে খায়। মামী যখন ঘরের কাজ কর্ম করে তখন অধিকাংশ সময় তার শাড়ীর আচল বুক থেকে পড়ে যায়। আর আচলটা বুকে থাকলেও সেটা দড়ির মত বুকের এককোনে অসহায়ের মত পড়ে থাকে। ব্লাউসের উপর দিয়ে তার উপচে পড়া দুধের খাজ একটা দেখার মত জিনিসই বটে। আমার অথবা মামার বন্ধুরা, আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশী যারা বাড়িতে আসে, আর এমনকি কাজের লোকেরাও এই মজাটা ভালো ভাবে উপভোগ করে। যেমন, এইতো কিছুদিন আগেই, মামী ঘরের কাজ করছিল, ব্লাউসটা ঘেমে ভিজে ছিল, কাজের লোক রতন তখন খাটের নিচে ঝাট দিচ্ছে, মামী ঝুকে উবু হয়ে বসে তাকে দেখাচ্ছিল কিভাবে পরিষ্কার করতে হবে। বেচারা রতন, কাজ করবে নাকি মামীর বিশাল বিশাল ব্লাউস উপচে পড়া গবদা গবদা মাই জোড়া দেখবে। সেসময় পাশের বাড়ির রবি কাকু এল মামাকে কিছু দরকারী কাগজ দিতে। সে তো মামীকে অই অবস্থায় দেখে পুরা থ। যতক্ষন ছিল ড্যাবড্যাবে চোখে পুরা সময়টা মামীর দুধ দুইটা মেপেছে। আরেকদিন, মামার কিছু বন্ধু বাড়িতে এসেছিল বেড়াতে, খাবার টেবিলে মামী ঝুকে ঝুকে তাদেরকে খাবার পরিবেশন করছিল, সবকিছু ঠিকই ছিল, শুধু মামীর শাড়ীর আচলটা বার বার সরে যাচ্ছিল। একবার তো আচলটা বুক থেকে পড়েই গেল। মামী আবার আচলটা সাথে সাথে ঠিক করে নিল। ঘরে পরার পাতলা ব্লাউসটার কষ্ট হচ্ছিল মামীর বড় বড় দুধ দুইটাকে সামলে রাখতে। বিশাল দুধের ফর্সা সুগভীর উন্মক্ত খাজটা মামার বন্ধুরা বেশ ভালোই উপভোগ করেছে সেদিন। তাদের চোখ যেন চুম্বকের মত আটকে গিয়েছিল মামীর লোভনীয় বুকের খাজে। আর আমার লম্পট মামা যে সাধাসিধে মামীকে তার কাজে ব্যবহার করে সেটা আমার কাছে পরিষ্কার হয় অনেক পরে। আগে বুঝতাম না, এখন বেশ ভালই বুঝি। যাক, ভূমিকা অনেক হল, এখন আসল কাহিনী শুরু করি।
২. মামার দ্বিতীয় বিয়েঃ
মামা মামীর ছিমছাম সুখের সংসারে অশান্তির শুরু গত সপ্তাহে মামার দ্বিতীয় বিয়ের পর থেকে। ধার করে শেয়ার ব্যবসা করতে গিয়ে লস খেয়ে মামা যখন দিশেহারা। তখন মামীর অনুমতি নিয়েই পয়সাওয়ালা এক বিধবা মহিলাকে বিয়ে করে ঘরে তুলে আনে মামা। দ্বিতীয় স্ত্রীর টাকায় ধার শোধ করে সে যাত্রা মামা বড় বাচা বেচে যায়। মহিলা তেমন খারাপ না হলেও যত গন্ডগোলের মূলে ছিল মহিলার ২২ বছরের টগবগে ছেলে রঘু। বড়লোকের পিতৃহীন বখে যাওয়া কলেজ পড়ুয়া নেশাগ্রস্ত ছেলে হলে যা হয় ঠিক তেমন। মামীকে রাঙ্গামী বলে ডাকত সে। প্রথম কদিন বেশ ভালভাবেই চলছিল সব। কিন্তু চার দিন আগে আমি যা দেখলাম তাতে আমার সব ধারনা পালটে গেল। মামী রান্না ঘরে বসে তরকারী কাটছে, হাটু গেড়ে বসায় রানের চাপে মামীর দুধ দুটো উপরের দিকে ঠেলে বেরিয়ে এসেছে, ব্লাউজের ফাক দিয়ে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে, আমি কি কাজে যেন সেদিক দিয়ে যাচ্ছিলাম। দেখলাম রঘু দরজার পাশে দাঁড়িয়ে মামীকে দেখছে আর এক হাতে তার নিজের লেওড়া হাতরাচ্ছে। তার চোখে শয়তানি হাসি। কি এক অজানা আশংকায় আমার বুকটা কেপে উঠল। রঘু যে হাড়ে হাড়ে বজ্জাত সেটা আমি টের পেয়েছিলাম আরো অনেক পরে। তার নেশা করা, চটি পড়া, ব্লুফ্লিম দেখা, লুকিয়ে মামীর গোসল দেখা, বন্ধুদের সাথে মামীকে জড়িয়ে বাজে কথা বলা, এই সব কিছু ধীরে ধীরে আমার নজরে আসে। মামীকে নিয়ে তার যে খারাপ ইচ্ছে আছে সেটা আমার কাছে স্পষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু আমার বোকাসোকা মামী এইসবের কিছুই আচ করতে পারেনি। রঘুও যথেষ্ট চতুর এই ব্যাপারে। মামীকে কিছুই বুঝতে দিত না। অথচ সুযোগের শতভাগ সে সদব্যবহার করত আর মামীর সরলতার ফায়দা নিত প্রতিনিয়ত, প্রতিদিন, প্রতিমুহুর্তে। কিভাবে? ঠিক আছে কিছু নমুনা দিচ্ছি। হয়তো মামী আলমিরা ঘুছাচ্ছে, রঘু এসে পেছন থেকে মামীকে জড়িয়ে ধরবে। রাঙ্গামী খিদা লেগেছে খেতে দাও বলে নির্বিগ্নে মামীর সারা শরীরে হাত বুলিয়ে নিবে। মামী কি আর অত কিছু লক্ষ্য রাখে। মামী বলে চল খেতে দিচ্ছি। সেদিন মামী সবে গোসল করে বেরিয়ে বারান্দায় ভেজা কাপড় শুকাতে দিচ্ছে। ব্লাউস আর ছায়াবিহীন ভেজা গায়ের সাথে ঘরে পড়ার আটপৌড়ে শাড়ীটা লেগে আছে। পাতলা শাড়ীর ভেতর থেকে দিনের আলোতে মামীর ভরাট পরিপূর্ণ ভারী ফর্সা দুধ দুখানা খয়েরী বোটা স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল। ঠিক তখনি উপদ্রবের মত কোত্থেকে রঘু এসে হাজির হল। পেছন থেকে শাড়ীর নিচে দিয়ে এক হাতে মামীর তুলতুলে নরম হালকা চর্বিওয়ালা পেটটা আকড়ে ধরল আর অন্য হাত মামীর কাধের উপর দিয়ে আলতোভাবে দুধের উপর রাখল। মামী হকচকিয়ে উঠল। রঘু বলল কি করছ রাঙ্গামী? মামী উত্তর দিল দেখতে পাচ্ছিস না ভেজা কাপড় শুকাতে দিচ্ছি। এই বলে হাত উচু করে যেই না দড়ির উপর কাপড় মেলতে গেল ওমনি শাড়ীর ফাক গলে মামীর ডান দিকের বিশাল দুধটা বেরিয়ে গেল। রঘু সেই সুযোগে তার হাতটা মামীর কাধের উপর থেকে নামিয়ে সরাসরি শাড়ী বিহীন নরম দুধের উপর স্থাপন করল। মামী চমকে উঠলেও এটাকে সাধারন ব্যাপার ভাবে পাত্তা দিলনা। শুধু বলল ছাড় অনেক কাজ আছে। রঘুও বেশি বাড়াবাড়ি করলনা। শুধু কোমল দুধের উপর হালকা একটু হাত বুলিয়েই মামীকে ছেড়ে দিল। মামী নিজের ঘরে গিয়ে দরজা ভেজিয়ে আলনা থেকে তার একটা ব্লাউস নিল পরবে বলে। শাড়ীর আচলটা সরিয়ে উদোম বুকে মাত্র একটা হাত গলিয়েছে ব্লাউসের ভেতরে অমনি আবারো রঘু এসে হাজির। বলল রাঙ্গামী আমার লাল গেঞ্জীটা কোথায় রেখেছো? খুজে পাচ্ছি না কোথাও। আবারো মামীকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরল সে। কিন্তু এবার তো আর মামীর শরীরের উপরের অংশে কোন আবরন ছিলনা। তার উপর এক হাত ব্লাউজের ভেতর আর এক হাত বাইরে থাকায় মামী তখন পুরা বেকায়দায়। এই সুযোগ কি রঘু ছাড়বার পাত্র। সে খেলাচ্ছলে পেছন থেকেই মামীর প্রকান্ড দুধ জোড়া নিচে থেকে দু হাতে আলগে ধরল। আর আলতো ভাবে দুধ দুখানা উপর নিচ করতে লাগল। হতবিহবল মামী স্বলজ্জে বলল, কি করছিস, ছাড়, যা তুই তোর ঘরে যা, আমি এসে খুজে দিচ্ছি। দুর্দান্ত চালাক রঘু এমন লোভনীয় সুযোগ পেয়েও দুধ দুখানা বেশি ঘাটাঘাটি না করে সেই যাত্রায় ছেড়ে দিল। ভাবখানা এমন যেন কিছুই হয়নি। এইসব যেন এমনি ছেলেখেলা। আমার বেকুব মামীও এইটাকে একটা বিচ্ছিন্ন ঘটনা ভেবে ভুলে গেল। কিন্তু মামী ভুলে গেলে কি হবে রঘু তো ভুলবার পাত্র নয়। সে আরো বড় সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। প্রতিনিয়ত আমার সুন্দরী মামীর ডবকা শরীরটাকে হাতড়ে বেড়ানোটা সে যেন ডালভাতে পরিনত করেছিল। এমন কি মাঝে মাঝে সে মামা অথবা আমার সামনেই মামীকে জড়িয়ে ধরত, শাড়ি ব্লাউসের উপর দিয়েই মামীর বুকে হাত দিত। মামীর কোলে শুয়ে টিভি দেখা, মামীর বিছানায় মামীর পাশে শুয়ে পেপার পড়া, মামীর সাথে দুষ্টুমী করার ছলে মামীর পাছায় হাত বুলানো, মামীর ঘাড়ে খেলাচ্ছলে আলতো করে কামড় দেয়া, এইসব আরো অনেক ব্যাপার নিত্যনৈমত্তিক ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছিল। মামা বা মামী কেউই এগুলোকে খারাপ চোখে দেখতো না। আর কেউ জানুক না জানুক আমি তো জানি, এই সব কিছু রঘুর লোক দেখানো, ভেতরে ভেতরে আসলে তার অন্য ইচ্ছে।

Share This Post →

No comments:

Post a Comment

Powered By Blogger |   Design By Seo Blogger Templates
DMCA.com