Wednesday, August 20, 2014

সাগরিকা ৩

মনে মনে আমিও শিমু আন্টিকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা করতাম। তার ভরাট পাছা আর দুধ দেখতে আমিনানান উছিলায় ওনাদের বাড়ি যেতাম। কিন্তু তেমন একটা সুবিধা করতে পারছিলাম না।
এমনি সময় শিমু আন্টির গলা শুনতে পেলাম মা এর রূম থেকে। ভয়ে আমার গলা শুকিয়ে এল।আমার মা বেশ রাগীআজ মনে হয় আমার আর রক্ষা নাই। দরজা বন্ধ করে চোখ বন্ধ করে খাটে বসেথাকলাম। কতক্ষন এভাবে চোখ বন্ধ অবস্থায় ছিলাম জানিনাচুলে হাতের স্পর্শে চোখ মেললাম।শিমু আন্টি!
উনি হাসি মুখ করে বললেন – কি ব্যাপার শুভসন্ধ্যে বেলায় এরকম চোখ বন্ধ করে বসে আছ কেন?
বিগলিত আমি – কলেজে প্র্যাক্টিকাল ক্লাসে চাপ তোতাই
বারবার চোখ ওনার সরে যাওয়া আঁচলের পাশ দিয়ে বুকের খাঁজে চলে যাচ্ছিল। আর মনে মনেভাবছিলামসাগর মনে হয় আন্টি কে কিছু বলেনি।
উনি বললেনশুভ আমাকে একটু সাহায্য করতে হবে।
কি সাহায্য আন্টি?
মামনি (মানে সাগরঠিকঠাক মতো অঙ্ক করতে পারছে নাক্লাসে বোধহয় মনযোগী না। ওর বাবাবলছিল তুমি যদি প্রতিদিন আধ-ঘন্টা করে সম্য দিতে?
এই তো সুযোগসাতপাঁচ না ভেবে বললামমাকে বলেছেন?
হ্যাঁ হ্যাঁ আপাকে আগেই বলে নিয়েছিতুমি শুধু সময় দিলেই হবে।
মনে মনে ভাবলাম টাকা দিবে কিনা… তাছাড়া শিমু আন্টিকে এবার সবসময় কাছ থেকে দেখতেপারব। মন্দ কিআমি নিরব সম্মতি দিয়ে দিলাম।
সাগর আমার সামনে বাধ্যগত ছাত্রীর মত মাথা নিচু করে বসে আছে। বই থেকে কয়েকটা অঙ্ককরতে দিলাম যাতে বুঝতে পারি সে আসলে অঙ্কে কেমনবাথরূম থকে পানি ঢালার শব্দ পাচ্ছি!মনে এক অদ্ভুত আনন্দ। মা-মেয়েকে একসাথে দেখতে পাব। আমার যৌনতা নতুন মাত্রা পাবে।ব্লাউজ ছাড়া ভিজে কাপড় গায়ে শিমু আন্টি আসলেন।
শুভ কখন আসলে? সাগরতো সকাল থেকে তৈরি তুমি আসবে বলে।
হঠাৎ আসা হাওয়ায় নৌকার পালে যেমন ধাক্কা লাগেআমিও তেমনি ধাক্কা খেলামঅভাবনীয়!ভাবনার জগতে ডুবে গেলাম। সাবানের মিষ্টি গন্ধে আবার ফিরে এলাম।
আমি কাপড়টা ছেড়ে এসে চা দিচ্ছিতুমি বোস।
ভিজে কাপড়ে উনি বেরিয়ে গেলেন। আর আমার বাজপাখীর মত চোখ সাদা মাখনের মত চকচকেশরিরের গোপঅন অথচ কিছুটা উন্মুক্ত অংশ… স্মিত হাসিমাখা মুখভিজে উরুকাপড়ে সেঁটে থাকাপাছাস্তনের আভাউফমন বলছিল এক ছুটে পাশের রূমে গিয়ে চেপে ধরি! To be cont…

Share This Post →

No comments:

Post a Comment

Powered By Blogger |   Design By Seo Blogger Templates
DMCA.com