Wednesday, August 20, 2014

সাগরিকা

মানুষের জীবন পরিবর্তনশীল। আমরা শৈশব থেকে বেড়ে উঠি একটু একটু করে। কিছু স্মৃতিআঁকড়ে ঘরে আমাদের এগিয়ে চলতে হয়। এমনি একটি ঘটনা বলার চেষ্টা করছি। যৌনতাকে বুঝেনিতে আমার কেটে গিয়েছিল ১৭ টি বসন্ত। আমাদের ছোট পরিবারে টানাটানি – এর মধ্যেওআমাদের বেড়ে ওঠা ছিল স্বাভাবিক। এমন সময় পরিচয় হলো আমাদের পাশের বাড়ির একটিমেয়ের সঙ্গে। নাম তার সাগরিকা। ওকে আদর করে আমি ডাকতাম সাগর।
চঞ্চল স্বভাবের জন্য সবাই তাকে ভীষন ভালবাসে। তার অবাধ স্বাধীনতা। আমাদের বাড়ির আশে-পাশে ধুরে বেড়াতো। বয়েসে রঙ লেগেছেসেটা তার মনে ছিলনা।
নারী শরিরের আকর্ষন সবে বোঝা শুরু করেছি। তাই সাগরিকার শরিরের যৌন অঙ্গগুলো বেশমাদকতা ছড়াতো। কালিদাস কবির ভাষায় নিম্ন নাভিপিনাগ্র স্তন – যেন এক শকুন্তলা। সাগরিকাদেখতেও ছিল বেশ। মজার কথা হলো তার মা  বেশ সুন্দরী ছিল। তার মায়ের শরিরের বর্ণনা দেয়ারসামরথ্য তখন আমার হয়নিশুধু তাঁর শরিরের দিকে তাকিয়ে থাকতাম হাঁ করে। এভাবেই কেটেগেল বেশ কিছু মাস।
এবার যেভাবে আমার যৌনজীবনের সুত্রপাত সেটা বলছি। গ্রীষ্মের এক দুপুর। আমার পড়ার ঘরেরজানালা দিয়ে সাগরিকাদের বাড়ির বাথরুম দেখা যেত। আমিও চেষ্টা করতাম সাগরিকা বা তার মাস্নান করা দেখতে। খুব ভয় লাগত। কে দেখে ফেলেসে ভয়ে আমি তেমন সাহস করতাম না। সাগরকোথায় বেড়াতে যাবে বলেজামা কাপড় বদলাতে বাথরূমে ঢুকলো। আমিও টের পেতেই লুকিয়েদেখতে থাকলামখুব দূর না তাই ভালই দেখা যাচ্ছিল। সাগর আস্তে আস্তে তার জামা খুলতেলাগলো। কচি নাস্পাতির মতো বুকে গোলাপী বৃন্ত। আমার দন্ড নড়াচড়া শুরু করলো এরি মধ্যে।ওকে দেখে যত ছোট ভেবেছিলামবুক দেখে তা মনে হলোনা – বেশ বড়। সে বালতি থেকে পানিনিয়ে ঢালা শুরু করলো। পানি তার চুল বেয়ে বুকেবুক থেকে তার মসৃন লোমে ঢাকা যোনী বেয়েনিচে… জীবনে এই প্রথম কোন মেয়ের শরির এভাবে নগ্ন দেখে আমি উত্তেজনায় কাঁপ্তে থাকলাম।ইশএকবার যদি ধরতে পারতাম ওকেকি যেন একটা গানও গাইছিল সে।
নিজের মনের অজান্তেই সে আমাকে পিছনে দিয়ে ঘুরলো। আমি আর থাকতে না পেরে হাত মারতেশুরু করে দিলাম। কামোত্তজনায় বিভোর আমি সাগরকে নিয়ে ভাবছিএমন সময় আমার দরজায়ঠকঠক। পিছন ফিরে দেখি বন্ধু রাতুলঅনেক্ষন ধরে সে আমার কান্ড দেখছিল আর সাগর এরনগ্নতা চুপে চুপে গিলছিল। আমি তাড়াতাড়ি জানালা বন্ধ করে দিলাম। খুব আফসোস হচ্ছিল। রাতুলখুব জোর করলোযেন তাকে আরো দেখতে দিইসাগরের রূপসুধা। কিন্তু আমি কেউ দেখে ফেলবেসেই ভয়ে ওকে না করে দিলাম।
রাতুল বললো – শুভ এতদিন তুই একা একা মজা নিচ্ছিসআমাকে একবার বল্লিনা!to be cont…

Share This Post →

No comments:

Post a Comment

Powered By Blogger |   Design By Seo Blogger Templates
DMCA.com